বিশেষ ঘোষণা :
*নতুন সকাল ডটকম পড়ুন ও বিজ্ঞাপন দিন *নতুন সকাল ডটকম পড়ুন ও বিজ্ঞাপন দিন *নতুন সকাল ডটকম পড়ুন ও বিজ্ঞাপন দিন *নতুন সকাল ডটকম পড়ুন ও বিজ্ঞাপন দিন
সংবাদ শিরোনাম :
দাকোপে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ১ দেশের মানুষ আজ মুক্ত গণমাধ্যম ফিরে পেয়েছে-কাদের গনি চৌধুরী ইসলামী আন্দোলনের নৈহাটী ইউনিয়ন যুব আন্দোলন কমিটি গঠিত অতি বর্ষণে বটিয়াঘাটায় ৭০০ মাছের ঘেরে ভেসে গেছে ক্ষতির পরিমাণ ৪ কোটি টাকা জেলা ও দায়রা জজ (অবসরপ্রাপ্ত) মো: নুর মোহাম্মদ মোড়লকে সম্মাননা স্মারক প্রদান রূপসায় ইফা’র মা‌সিক সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত রূপসায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারি অনুদানের ডিও বিতরণ অনুষ্ঠান  ডুমুরিয়ায় জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল’র উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত রূপসায় জমি নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগ রূপসায় স্থানীয়দের সঙ্গে সাবেক ছাত্রনেতা শান্তর মতবিনিময়
ঝিনাইদহে ব্যতিক্রমী দোকান বিদায় স্টোর

ঝিনাইদহে ব্যতিক্রমী দোকান বিদায় স্টোর

ঝিনাইদহে ব্যতিক্রমী দোকান বিদায় স্টোর

শামীমুল ইসলাম শামীম, ঝিনাইদহ : প্রতিটি মানুষের জন্য একবারই বাজার হয় যে দোকানের নাম তার বিদায় স্টোর। স্বজনের জন্য খুশি মনে নয় হৃদয়ে রক্তখরন নিয়ে কেনাকাটা করা হয় এই দোকানে।

যেখানে বিক্রয় করা হয় আতর, গোলাপজল, আগরবাতি, সুরমা, কাফনের কাপড়, চাটায় ও বাঁশ। এমনই এক ব্যতিক্রমি দোকান প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ঝিনাইদহ শহরে।

ঝিনাইদহ শহরের পৌর গোরস্থানে পাশে অবস্থিত দোকান। যার নাম বিদায় স্টোর। প্রতিদিনই কেউ না কেউ স্বজনের শেষ বিদায়ের পোশাকসহ বিভিন্ন উপকরণ কিনতে আসে এই দোকানে। প্রতিটি মানুষের জন্য এই দোকানে একবারই বাজার করতে আসে তার স্বজনরা। যে পোশাক কেনা হয় তার একটি মাত্রই রং হয় সাদা। যাচাই করা হয় না কতটুকু টেকশই কিংবা কতটা দামি।

শেষ বিদায়ের পোশাকের সাথে কেনা হয় বিভিন্ন উপকরণ যা কিনতে কেউই করে না দামাদামি। সেই সাথে ক্রেতা বিক্রেতাদের মধ্যেও হয় না কোন দামাদামি। ক্রেতারা নিজের ইচ্ছামত পণ্যের যে মূল্য দেন তা নিয়েই খুশি বিক্রেতা।

এমনকি স্বজনের শেষ বিদায়ের বাজার করতে কারও কাছে যদি টাকা না থাকে তবুও বিক্রেতা খুশি মনে এমনিতেই দিয়ে থাকে পণ্য। এমন দোকান করতে পেরে নিজেকে খুবই ভাগ্যবান মনে করেন দোকানী। সারা জীবন এমন কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চান বিদায় স্টোরের স্বত্ত্বাধীকারী।

ঝিনাইদহ বিদায় স্টোরের স্বত্ত্বাধীকারী শহীদ হোসেন জানান, মানুষের শেষ বিদায় ক্ষনে কিছু করতে পেরে নিজের মনের কাছে তৃপ্তি পান দোকানদার।

শহরের মজনু মিয়ার স্বজন মশিয়ার রহমান জানান, হঠাৎ আমার আত্মিয় মজনু মিয়ার মৃত্যু হলে আমি বিদায় স্টোর থেকে কাফনের কাপুড়ের সাথে বিভিন্ন উপকরণ কিনেছিলাম। তাতে করে আমার অনেক সাশ্রয় হয়েছে। এখানে কমদামে মেলে সকল উপকরণ।

১২ বছর ধরে গোরস্থানের পরিচর্যার কাছে নিয়োজিত দোকানী শহীদ। চাটায় ও বাঁশ নাম মাত্র মূল্যে বিক্রয় করে থাকেন। তবে কেউ অপারগ থাকলে ফ্রিতেই দিয়ে থাকেন।

 

ঝিনাইদহে প্রতিবন্ধী শিশুদের জীবনমান উন্নয়ন ও পুর্নবাসন বিষয়ক পরামর্শ সভা

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
নিবন্ধনের জন্য আবেদনকৃত অনলাইন নিউজ পোর্টাল। অনুমতি ছাড়া এই পোর্টালের কোন সংবাদ কপি করে অন্য কোথাও প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকুন।